বাংলাএ অনর্থকর এর মানে কি?
বাংলাএর অভিধানে অনর্থকর এর সংজ্ঞা
অনর্থকর, অনর্থপাত [ anarthakara, anarthapāta ] দ্র অনর্থ।
«অনর্থকর» এর সঙ্গে সম্পর্কিত বাংলা বই
নিম্নলিখিত গ্রন্থপঞ্জী নির্বাচনে
অনর্থকর শব্দটির ব্যবহার খুঁজুন। বাংলা সাহিত্যে
অনর্থকর শব্দের ব্যবহারের প্রসঙ্গ সম্পর্কিত বই এবং তার থেকে সংক্ষিপ্তসার।
1
জ্বলিছে ধ্রুবতারা: প্রথম খণ্ড (Bengali)
এরূপ করা মহা অনর্থকর|” তথাপি তাহার জনৈক শিষ্যা সঙ্গীতে তাহার সহজাত ক্ষমতা সম্বন্ধে যাহা বলেন, বাস্তবিক তাহার প্রকৃতি সেইরূপ “সঙ্গীতে ভরপুর”, কোমলতা ও কৌতুকে পূর্ণ। আর তাহার পূজার কক্ষটি সত্যিই মাধুর্যে পূর্ণ। 'শ্রীশ্রীমা পড়িতে জানেন, এবং তাহার ...
অতএব অর্থকে একান্ত অনর্থকর চিন্তা করিয়া উহার প্রতি আসক্তি পরিত্যাগ কর। যে নিত্য বস্তুকে জানিতে পারিলে সর্বপ্রকার দুঃখের অতান্তনিবৃত্তি হয়, তাহাকে জানিবার জন্ত্য অদ্বৈত-বিস্তার অনুশীলন কর ।” শঙ্করের উপদেশ-বাক্যে কুবেরভক্তগণের মোহ দূর হইল ।
Sarat Chandra Sastri, 1909
3
Mahābhārata: calita gadye rūpāntarita - সংস্করণ 1
... হওয়াতে ঐ কব্রগ্রহ রাহা মধ্যে মধ্যে ন্সসেত্তিদবকে গ্রাস করত ৷ পরে ভগবান সন্থর“ এই অতিপ্রানে রোষাবিন্ট হলেন যে, আনি দেবতাদেরই ছিতের নিনিত্ত রাহ,র কোপে পমুল্যেম, এবং তার জনা আনিই একাকী a»; অনর্থকর পাপের ফ্যাভআঁ হলাম, বিপৎকালে কাকেও সাহায্য করতে ...
Kālīprasanna Siṃha, Asitakumāra Bandyopādhyāẏa, Durgāśaṅkara Mukhopādhyāẏa, 1990
4
Rabīndranāthera śikshācintā
... এই চিরবাঞ্জিত বহু*ড়োরাবৃত্ত এবং নিত্যউপেক্ষিত আদর্শের কথা বোধ করি শেষবারের মত দেশের কাছে উপস্থাপিত করলেন ১৯৩৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালযের পদৰী-সন্মান-বিতরণ সভার ৷ সে সভার তিনি বললেনসকলের চেযে অনর্থকর কৃপণতা বিদ্যাকে বিদেশীভাষার অওরালে ...
Prabodh Chandra Sen, 1961
খুব সহজ কথার বলতে গেলে অনর্থকর বিষরম্পূহা থেকে তেগোসক্ত ইন্সিরসমুদযের প্রত্যাহারের নামই সংযম ৷ সংযম সাধনার অভ্যস্ত হলে ইন্ধিরবৃত্তি সমুদযের অপচর আপনা আপনি নিকদ্ধ হর ৷ এ সংযম -সাধনার সাফল্যের মুলেও চাই-ত্যাগ ৷ ত্যাগের দৃঢ় ভূমির উপর প্রতিষ্ঠিত হলে ...
«অনর্থকর» শব্দটি আছে এমন সব সংবাদ
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদের ক্ষেত্রে
অনর্থকর শব্দটি নিয়ে কি বলা হয়েছে এবং নিম্নলিখিত সংবাদে কোন প্রসঙ্গে
অনর্থকর শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে।
আষাঢ়ী পূর্ণিমা, অনাবিল এক আনন্দ দিন
এটি অত্যন্ত হীন, ইতরজন সেব্য, অনার্য ও অনর্থকর। দ্বিতীয় অন্তটি হচ্ছে- আত্মনিগ্রহে অনুরোক্তি, অর্থাৎ পারলৌকিক সুখের আশায় শরীরকে কষ্ট দেয়া। এটাও দুঃখদায়ক, নিকৃষ্ট ও অনর্থক। এই অন্তে না গিয়ে তথাগত এমন একটি মধ্যম পথ আবিষ্কার করেছেন, যা জ্ঞানচক্ষু উৎপন্ন করে, যা উপশম, প্রজ্ঞা, নির্বাণের হেতু হয়। আর্য অষ্টাঙ্গিক মার্গ হলো সেই 'মধ্যম ... «নয়া দিগন্ত, জুলাই 15»
এর মাধ্যমে তা খুঁজে বের করুন 
