«শজারু» 관련 벵골어 책
다음 도서 목록 항목에서
শজারু 의 용법을 확인하세요.
শজারু 에 관련된 책과 해당 책의 짧은 발췌문을 통해 벵골어 서적에서 단어가 사용되는 맥락을 제공합니다.
1
Rāmabrahma Sānyāla: Kalakātā ciṛiẏākhānāra prāṇapurusha
জরিমানটি] খুবই অপমানজনক, বিশেষ করে রস যখন ate পদে দে]যী ৷ এর পরেও রামরঙ্গোর কাজে কোন ata eta দেখা যারনি ৷ নিরমিত পশু-পাখিদের রক্ষণাবেক্ষণের তিনি কাজ চালিযে গেছেন] এক জে]ড়া আফ্রিকান শজারু এসেছিল তখন] শজারু দুটিকে পাশাপাশি আলাদা ...
Dilīpa Kumāra Mitra, 2002
2
Śrīhaṭṭera itibr̥tta: Pūrbāṃśa
শস্যাদি রক্ষা করে I এতদ্বাভীত লজ্জাবভীবিড়াল, বনবিড়াল, কাষ্ঠবিড়াল, উদবিড়াল, দ্রুতধাবণশীল “বাড়ল* নামক বিড়াল জাতীর জন্তু, শজারু, শশক, শূগাল, বনারোহিত, নকুল (নেউল) প্রভুতি বিবিধ জন্তু আছে ৷ শিকারী 'শিকারী' নামক এক অড়ুত জন্তুর নাম শ্রীহট্ট ...
Acyutacaraṇa Caudhurī, 2002
3
Mārkandēyapurāṇa: Krishnadvipāyan Vedavyāsa pranita. ...
উহা নিবারণের উপায় এই,—শঘ্নিতশিশুর শয্যায় শ্বেতসর্ষপ প্রক্ষেপ, ওষধীস্নান, সংশাস্ত্রপাঠ এবং উট শজারু কের শাস্তি হয়। ৭—১০ । দ্বিতীয় কুমার তথোক্তি “তাহাই হউক” এই কথা বলিয়া মনুষ্য সকলের শুভাশুভ বিষয়ে নিযুক্ত হয়, ইহা সত্য । এই শান্তির হেতু পণ্ডিত ...
Pañcānana Tarkaratna, 1900
4
Sānubāda-saṭīka-Amarakoshaḥ
গোঁধের-পুং { গোধা+এর" } গোধার অপভ্য । ২ । গোঁধার-পুং { গোধা+জার4 } ঐ । ৩। গোঁধের-পুং { গোধা+ এয়ণ । ১১ । শ্বাবিং ও শল্য শব্দে শেজারু বুঝায় । স্থান বিশেষে শজারু শেজা প্রভৃতি বলে । শ্বাবিংপুং {শ্বন-ব্যধু +কিপ কর্তৃ } গাস্ত্রকন্টকদ্বারা কুকুরকে বিদ্ধ ...
Amarasiṃha, Śriyukta Annadācarana Bhaṭṭācārya, 1892
হইতে পৃথক্ বলিয়া বুঝা যায়। বস্ত ছাগও মণিপুরে অল্প-বিস্তর আছে। - বন্য শূকরাদি—বন্ত শুকর মণিপুরের প্রায় সর্বত্রই আছে ! এক জাতীয় ক্ষুদ্রাকারের বন্ত বরাহও দৃষ্ট হইয়া থাকে । শজারু,. খরগস প্রভৃতিও মণিপুরে অসংখ্য। কিন্তু সকল জাতীয় ভল্লুক মাংসাশী নহে।
Mukunda Lala Chaudhuri, 1909
«শজারু» 단어를 포함하는 뉴스 기사
다음 뉴스 기사의 맥락에서 국내 및 국제 언론이 말하는 내용 및
শজারু 단어를 사용하는 방법을 알아보세요.
বাধার মুখে মোদি সরকারের হিন্দুত্ব প্রজেক্ট
যেমন ১৮ নম্বর পঙ্ক্তিতে ঘোষণা আছে : শজারু, সরীসৃপ, গণ্ডার, কচ্ছপ, খরগোশ খাবার উপযোগী। একইভাবে উট ছাড়া এক পাটিতে দাঁতওয়ালা গৃহপালিত প্রাণীও খাওয়া যাবে। এমনকি বৈদিক আমলে গরুর গোশতও হিন্দুরা খেয়েছে, স্বামী বিবেকানন্দ এর সত্যতা দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেছেন। ১৯০০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের ... «নয়া দিগন্ত, 8월 15»
ডিম পেড়েছে সখিনা
ইকো-টুরিজমের সুযোগ বৃদ্ধি প্রকল্পের আওতায় বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অধীনে টেংরাগিরি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের সখিনা বিটে ২০১১-১২ অর্থবছরে সোনাকাটা ইকো পার্ক প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর এখানে আটটি হরিণ, ২৪টি শূকর, আটটি চিতাবাঘ, দুটি অজগর ও দুটি শজারু অবমুক্ত করা হয়। একই সঙ্গে এখানে বড় একটি দিঘি খনন করে সেখানে কুমির প্রজননকেন্দ্র স্থাপন ... «প্রথম আলো, 7월 15»
গিলে ফেলেই বিপত্তি, 'শজারুর কাঁটা'য় খতম ময়াল
কাঁটা বেছে খাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ও'সব ওদের ধাতে নেই। বরং সবসুদ্ধ গিলে খাওয়াটাই ময়ালের স্বভাব। আর হলও তাই। সামনে জলজ্যন্ত আর হৃষ্টপুষ্ট একখানা শজারু দেখে লোভ সামলাতে পারেনি সে। বেমালুম গিলে ফেলেছিল। আর তার পরই খেল খতম প্রায় ১৩ ফুট লম্বা সেই ময়াল সাপের। ঘাতক এ বারও সেই 'শজারুর কাঁটা'। প্রাণিবিজ্ঞানীদের একটা অংশ অবশ্য বলছেন, ... «আনন্দবাজার, 7월 15»
শজারু গিলে মারা গেল অজগর-(দেখুন ভিডিও)
ওয়েব ডেস্ক: প্রচন্ড খিদের মুখে ওর কাছে এসে পড়েছিল একটা বড় শজারু। দেরি না করে সেই সজারকে গিলে ফেলে আফ্রিকার রক অজগর। চার মিটার লম্বা সেই অজগর শজারুকে গিলে ফেলার পর ছটফট করতে থাকে। ১৬ কেজির শজারুকে গিলে তখন খারাপ অবস্থা অজগরের। দক্ষিণ আফ্রিকার লেক ইল্যান্ড গেম রিজার্ভে এরপর সেই অজগরের সঙ্গে যা ঘটল তা সত্যিই মর্মান্তিক। «২৪ ঘণ্টা, 6월 15»
গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক
সম্প্রতি চারটি ব্ল্যাক বাঘও অবমুক্ত করা হয়েছে। পার্কের বনের মধ্যে থাকা আমলকী, বহেড়া, হরীতকী, কড়ই, শিমুল, পলাশ, চাপালিশ, কুসুম, পিকরাজ, উদালসহ নানা লতাগুল্মের ভিতর বসবাস করছে মায়া হরিণ, চিতাবাঘ, বনবিড়াল, শিয়ালের ঝাঁক, শজারু, অজগর, বানর, হনুমানসহ অসংখ্য প্রজাতির বন্যপ্রাণী। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের দৃষ্টিনন্দন প্রধান ফটক পার ... «বাংলাদেশ প্রতিদিন, 1월 15»
চিড়িয়াখানায় একদিন
'হায়-হ্যালো' বলতে পারো জেব্রা, গন্ডার, হাতি, ঘোড়া, শজারু, গিনিপিগ, এমনকি গাধাকেও। হায়েনার হাসি শুনতে না পেলেও দেখতে পাবে চিত্রা হায়েনা ও ডোরাকাটা হায়েনা। চিত্রা হরিণ আর মায়া হরিণদেরও দেখে এসো কিন্তু। গয়াল, ইম্পালা, ভুটানি গরু, ওয়াটারবাক, অরিক্স, ব্ল্যাক ওয়াইল্ড বিস্ট, কমন ইল্যান্ড আর গ্রেটার কুডুদের চিনে আসতেও ... «প্রথম আলো, 8월 14»
ফাতরার বনে প্রকৃতির বিপদ
এখানে বসত গড়েছে কাঠবিড়ালি, বানর, প্রায় ৪০ প্রজাতির সাপ, শজারু, শূকর, উদ, কচ্ছপ, শেয়াল, ডোরাকাটা বাঘ, বনমোরগ, মধু কাঁকড়া—এ রকম হাজারও প্রজাতির প্রাণী। অনাবিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্য হওয়ায় এখানে গড়ে উঠেছে সোনাকাটা ইকোপার্ক পর্যটনকেন্দ্র। কিন্তু একের পর এক গাছের মৃত্যু প্রকৃতি ও মানুষের এসব আয়োজনকে ... «প্রথম আলো, 1월 14»