बंगाली मध्ये কবলা म्हणजे काय?
बंगाली शब्दकोशातील «কবলা» ची
मूळ व्याख्या पाहण्यासाठी क्लिक करा.
मराठी मधील व्याख्येचे
स्वयंचलित भाषांतर पाहण्यासाठी क्लिक करा.
बंगाली शब्दकोशातील কবলা व्याख्या
क्रॅब [काबाला] (उच्च. 1 स्वीकारणे किंवा स्वीकारणे; 2 (सामान्यतः लाच म्हणून दिले जाणे (चोराने कॉन्स्टेबलच्या पाच प्रती घेणे). [आब + बी] अक्साही स्वीकारले गेले नाही, ते लाच म्हणून स्वीकारले गेले आहे. ; वचन द्या কবলা [ kabalā ] (উচ্চা. কব্লা) ক্রি. 1 কবুল করা বা স্বীকার করা; 2 (সাধারণত ঘুষ হিসাবে দিতে চাওয়া (চোরটা কনস্টেবলকে পাঁচ টাকা কবলাচ্ছে)। [আ. ক'বুল + বাং. আ]। ̃ নো বিণ. কবুল বা স্বীকার করা হয়েছে এমন; ঘুষরূপে দিতে চাওয়া হয়েছে এমন। ☐ বি. কবুল; স্বীকার; অঙ্গীকার।
बंगाली शब्दकोशातील «কবলা» ची
मूळ व्याख्या पाहण्यासाठी क्लिक करा.
मराठी मधील व्याख्येचे
स्वयंचलित भाषांतर पाहण्यासाठी क्लिक करा.
«কবলা» संबंधित बंगाली पुस्तके
खालील ग्रंथसूची निवडीमध्ये
কবলা चा वापर शोधा. बंगाली साहित्यामध्ये वापराचा संदर्भ देण्यासाठी
কবলা शी संबंधित पुस्तके आणि त्याचे थोडक्यात उतारे.
1
Assembly Proceedings: official report - সংস্করণ 54,সংখ্যা3 - পৃষ্ঠা212
মহাজনরা দশো টাকা দেওয়ার পর হাজার টাকার কবলা করে নেয়। যাদের জমি নেই তাদের লোন দিতে যাবে না গঠনের। যাদের জমি নেই তাদের লোন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আপনি যেটা চখইছেন সেটা আসলে হবে না, বক্ততার মধ্যে হবে । দ: নম্বর ক্লজের ৯ নম্বর যেটা অমিট করতে ...
West Bengal (India). Legislature. Legislative Assembly, 1973
2
হেমন্তের অরণ্যে আমি পোস্টম্যান / Hemonter Oronne Ami ...
না মানে, কবলা-কসরত দিগবিদিক করে মাগ-ভাতারে বদু বুড়ো সাপটে খুইয়েছে সবই আছে আছে সব গেলেই সব যায় না কিছু আছে উনুনমাটির গা চিতিয়ে চওড়া হয়েই আছে ছাই শপথ করো হারলেও কেন ছাড়বে না শপথ করো, কেননা —ওইখানেই তোমার জিত তুমি মীমাংসার পক্ষপাতী ...
শক্তি চট্টোপাধ্যায় / Shakti Chattopadhyay, 2015
3
জ্বলিছে ধ্রুবতারা: প্রথম খণ্ড (Bengali)
কতেই যাই আর কি, এমন সময় গোরাপায়ের সবুট লাঠির হুড়োহুড়ি, চাবুকের সপাসপ,-পালা পালা, সাহেবীতে কাম নাই, নেটিভ কবলা 'সাধ করে শিখছেন সাহেবানি কত, গোরার বুটের তলে সব হৈল হত।' ধন্য ইংরেজ সরকার, তোমার তকৎ তাজ আটল রাজধানী হউক। স্বামীজি এই লেখায় শুধু যে ...
4
Mahātmā rājā Rāmamōhana Rāyēra jībanacarita
নাই দাওা করি কিম্বা কেহ করে সে ঝুটা ও বাতিল এতদার্থে পোনের বেবাগ টাকা নগদ দস্ত বদস্ত পাইয়া বিক্রয় কবলা লিখিয়া দিলাম ইতি সন ১২৩৬ বার সত্ত ছত্রীষ সাল তারিখ ২৮ জৈষ্টী ইসাদী শ্রীরামধন মালাকার শ্রীকালীনাথ কর সাং সিমিলা সাং সুতামুটী ঐবংশীধর ...
Nagendranatha Chattopdhyaya, 1897
5
Śrīśrīcaitanyacaritāmr̥ta - সংস্করণ 3
... হইলেও ন্ত্রকবলা-রত্তিম্রভী বশোদা-মা'তা তাঁহাকে উনূখলে বন্ধন করিতে সমর্থা হইয়ন্টছিলেন ৷ তাহার কেবসারন্ডির প্রতাৰে হীকফেব রিভূহাদি ঐশ্বর্ষ]শু মর্কধূধ্যের ত্মস্তরম্মু“লে ঙ্গাত্মগোপন করিমাংছ ৷ <কবলা-গ্রীত্যিক Emir সক্ষোচিত করিতে ণাৰে না ; বরং ...
Kr̥ṣṇadāsa Kavirāja Gosvāmi, Radhagovinda Nath, 1958
नवीन गोष्टी ज्यामध्ये «কবলা» ही संज्ञा समाविष्ट आहे
खालील बातम्यातील आयटमच्या संदर्भात राष्ट्रीय आणि आंतरराष्ट्रीय पत्रकार कशाबद्दल बोलले आहेत आणि
কবলা ही संज्ञा कशी वापरली आहे ते शोधा.
মানিকগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিনি ৪০ বছর ভোগ-দখলের পর সাফ-কবলা চাঁন মিয়ার কাছে বিক্রি করে দেন। চাঁন মিয়াও ১০ বছর ভোগ-দখল করার পর ২০০৯ সালে মিনাজউদ্দিনের কাছে বিক্রি করেন। এক মাস আগে সিরাজ ওই জমি নানাবাড়ির ওয়ারিশান হিসেবে মালিকানা দাবি করে দখলের চেষ্টা করেন। এ নিয়ে সিরাজের সঙ্গে মিনাজউদ্দিনের বিরোধের সৃষ্টি হয়। ভুক্তভোগী আজমত আলী জানান, গত ১৩ ... «এনটিভি, ऑगस्ट 15»
এ কী করলেন ১০ মুক্তিযোদ্ধা!
'দখল পজিশন হস্তান্তর সাফ কবলা দলিল' নামে নাল জমি ও ডোবা উল্লেখ করে চার শ টাকার স্ট্যাম্পে দলিল করে এ জায়গা বিক্রি করা হয়েছে। জানতে চাইলে ইজারা নেওয়া ১০ জনের পক্ষে মুক্তিযোদ্ধা সালাউদ্দিন তপু দাবি করেন, তাঁরা ১৯৭৪ সাল থেকে এ খাল ইজারা নিয়েছেন। নিয়মিত খাজনা পরিশোধ করা হচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে মার্কেটটি নির্মাণ ... «প্রথম আলো, ऑगस्ट 15»
খন্দকার মোশাররফের বিরুদ্ধে অভিযোগের নিন্দা ও প্রতিবাদ
সুবল চন্দ্র সাহা বলেন, খন্দকার মোশাররফ ওই জমির দাতা অরুণ কুমার গুহ মজুমদারের অনুরোধে ন্যায্যমূল্যে রেজিস্ট্রি কবলা করে কিনেছেন। এ ক্ষেত্রে কোনো রকম দখলদারির ঘটনা ঘটেনি। কেন্দ্রীয় ঐক্য পরিষদের বক্তব্য: এই নিন্দা ও প্রতিবাদের ব্যাপারে গতকাল মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা ... «প্রথম আলো, ऑगस्ट 15»
ধান রোপণ করতে গিয়ে যুবক খুন
ঘোড়াঘাট উপজেলার বিশাইনাথপুর (দামপাড়া) আছাবুদ্দিনের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী নাতি বাবলু মিয়াকে বিশাইনাথপুর মৌজার ৪৩ শতক জমি কবলা দলিল মূলে দান করেন। কিন্তু ওই জমি আছাবুদ্দিনের ছোট দুই ছেলে মো. শাহাজাহান আলী ও মো. আব্দুস সামাদ দাবি করে ওই ৪৩ শতক জমি দখল করেন। এ সংক্রান্ত একাধিকবার গ্রামে সালিশি বৈঠক হয়। ওই দুই চাচা দখল ... «মানবকণ্ঠ, जुलै 15»
ভূয়া দলিল দিয়ে সরকারী সম্পত্তি আত্মসাতের পাঁয়তারা
যার পেক্ষিতে ওই জমিটি ২০০৮ সালের ১৮ আগস্ট রংপুর জেলা পরিত্যক্ত বাড়িঘর ব্যবস্থাপনা বোর্ডের সভায় সাব কবলা দলিল রেজিষ্ট্রি করে দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ২০০৯ সালের ৪ জুন গণপূর্ত মন্ত্রনালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার- এর পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, রংপুর আব্দুল জব্বার মিয়ার নামে দলিলটি সম্পাদন করে দেন। যার দলিল নং-৭০১১, ... «নয়া দিগন্ত, जुलै 15»
মহাপরিকল্পনা ফাইল চাপা, সংকট সীমাহীন
স্থানীয়ভাবে পাওয়া সূত্রে দাবি করা হয়, কুয়াকাটায় অন্তত অর্ধশতাধিক আবাসন প্রতিষ্ঠান হাজার হাজার একর জমি কবলা ও বায়নাসূত্রে দখল করে রেখেছে। অপরিকল্পিতভাবে এসব জমিতে তারা গড়ে তুলছে স্থাপনা। কলাপাড়া উপজেলা সহকারী ভূমি অফিস ও মহিপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিস সূত্র জানিয়েছে, কুয়াকাটার চারটি মৌজায় প্রায় ২০ হাজার একর জমি ... «Bangla News 24, जून 15»
সেনবাগে নবীপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের জায়গা জবর দখলের প্রতিবাদে …
... কাজীর রাস্তার উত্তরের মধ্যে বিদ্যালয়ের জায়গায় নির্মান টিনের চালা দোকান ঘরটি বিগত ১৯৭৫ ইং সনের ৪ঠা মার্চ দশ বছরের জন্য ভাড়া নেয় বর্তমান জবরদখলকারী রহমত উল্লার পিতা মো. রুস্তুম আলী। পরে রুস্তুম আলী মারা যাওয়ার পর বর্তমানে তার ছেলে মোটা অংকের বিনিময়ে জাল কবলা তৈরী করে উক্ত বিদ্যালয়ের জায়গাটি জবরদখলের চেষ্টা করছে। «আমার দেশ, मे 15»
ভিক্ষুককে কাঁদাল প্রতারক
এ অবস্থায় তিনি আদালতে মামলা করেছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ভোজেশ্বর ইউনিয়নের আচুড়া গ্রামের মৃত সোহরাব আলী খন্দকারের স্ত্রী শহরবানু বিবি। প্রায় ৪৫ বছর আগে মারা যান সোহরাব আলী। ফরিদা আক্তার নামে তাঁদের একমাত্র সন্তান রয়েছে। মৃত্যুর আগে সোহরাব তাঁর এক একর ২০ শতাংশ সম্পত্তি স্ত্রীর নামে সাফ কবলা করে দেন। «কালের কন্ঠ, एप्रिल 15»
গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে আতঙ্ক
অথচ এই সম্পত্তি পারটেক্স গ্রুপের লোকজন চার বছর আগে জমির মালিক শহীদুল্লাহ খান ও সালেকা পারভীনের কাছ থেকে সাব কবলা দলিল মূলে ক্রয় করেন। কিন্তু হঠাৎ জমির মুলাইদ গ্রামের আলিম উদ্দিনের ছেলে সিরাজ, আ. খালেকের ছেলে সৌরভ, মৃত সোবহানের ছেলে আলতাফ হোসেন ও আবুল হোসেন জমিটি তাদের বলে দাবি করেন। পরে শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ... «বাংলাদেশ প্রতিদিন, नोव्हेंबर 14»
