KSIĄŻKI POWIĄZANE ZE SŁOWEM «ওস্তাগর»
Poznaj użycie słowa
ওস্তাগর w następujących pozycjach bibliograficznych Książki powiązane ze słowem
ওস্তাগর oraz krótkie ich fragmenty w celu przedstawienia kontekstu użycia w literaturze.
1
ভোম্বল সর্দার - Bhombol Sardar(Bengali):
থেকেই জিগ্যেস করলেন, - তৈরি কামিজ আছে, ওস্তাগর ? সেই লোকটি একবার তাঁর দিকে, একবার ভোম্বলের দিকে তাকিয়ে বললে, 'ওই খোকার গায়ের ? আছে। তবে পছন্দ হবে কী ? দোকানে একবার পায়ের ধুলো দিলে দেখাই!' বগা বললে, “ওনার বসবার মতো জায়গা আছে ভেতরে ?
Khagendranath Mitra, 2014
... সে চলেই মাচ্ছিলো, ফের ঘুরে এসে বলে, “তর মাহাজনেরে কইস আমি আইছিলাম | আমার নাম কামরুদ্দিন ওস্তাগর, আমার বাপের নাম হাশমত আলি ওস্তাগর, দাদার নাম লাল মোহাৰুমদ ওস্তাগব, পবদাদার নাম নান্ন_ওস্তাগর | নবাব বাড়ির গৰুজটা বানাইছিলো নারঞ ওস্তাগব,ৰুঝলি ?
Ākhatārujjāmāna Iliẏāsa, 1986
3
Trāsadī aura Hindī nāṭaka
অবস্থানের ক্ষেত্রে শক্তিমত্তা, জাঁকালোতা বিসময় ও ভীতি উৎপাদনে এবং গাত্র পরিকল্পনায় অনুপাত ও সৌন্দর্যের সম্যক বিকাশে ওস্তাগর তার সাবিক কায়িকশ্রম, প্রতিভা ও কল্পনাশক্তিকে নিয়োজিত করবেন । এসব কর্মকাণ্ডের বাস্তব পরিচর্যায় যেকোনো ...
Mādhavaprasāda Pāṇḍeya, 1991
Short stories. Four parts in one volume.
Rabindranath Tagore, 2002
WIADOMOŚCI, KTÓRE ZAWIERAJĄ SŁOWO «ওস্তাগর»
Sprawdź, o czym dyskutuje się w prasie krajowej i zagranicznej oraz jak jest stosowane słowo
ওস্তাগর w wiadomościach.
অভিনয়কে বিদায় জানালেন নায়করাজ
১৯৬৬ সালে 'আখেরি স্টেশন' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাজ্জাক চলচ্চিত্রে পা রাখেন। এর পর সালাউদ্দিন প্রোডাকশনসের 'তের নাম্বার ফেকু ওস্তাগর লেন' চলচ্চিত্রে ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করে মেধার পরিচয় দেন রাজ্জাক। পরবর্তীতে জহির রায়হানের 'বেহুলা' সিনেমায় নায়ক হিসেবে অভিষিক্ত হন। তিনি প্রায় ৩০০ বাংলা ও উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। «ভোরের কাগজ, Sie 15»
উন্নতির দিকে রাজ্জাকের শারীরিক অবস্থা
বর্তমানে রাজ্জাক আইসিইউতে বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. আদনান ইউসুফ চৌধুরীর অধীনে চিকিৎসাধীন। ১৯৬৬ সালে 'আখেরি স্টেশন' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাজ্জাক চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সালাউদ্দিন প্রোডাকশনসের তেরো নাম্বার ফেকু ওস্তাগর লেন চলচ্চিত্রে ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করে সবার কাছে নিজ মেধার পরিচয় দেন রাজ্জাক। «বাংলাদেশ প্রতিদিন, Cze 15»