«উঁহু» தொடர்புடைய வங்காளம் புத்தகங்கள்
பின்வரும் புத்தக விவரத்தொகுப்புத் தேர்ந்தெடுப்பில்
উঁহু இன் பயன்பாட்டைக் கண்டறியுங்கள்.
উঁহু தொடர்பான புத்தகங்கள் மற்றும் வங்காளம் இலக்கியத்தில் அதன் பயன்பாட்டுச் சூழலை வழங்குவதற்கு அதிலிருந்து பெறப்பட்ட சுருக்கமான சாரங்களைத் தொடர்புபடுத்துகின்றன.
2
জীবনানন্দ দাস: প্রথম প্রকাশিত গল্প
Collection of first published stories of a 20th century Bengali author.
«উঁহু» வார்த்தையைக் கொண்டுள்ள புதிய உருப்படிகள்
பின்வரும் செய்தி உருப்படிகளின் சூழலில்
উঁহু என்ற வார்த்தையைப் பயன்படுத்துவது பற்றியும் எப்படிப் பயன்படுத்துவது என்பதைப் பற்றியும் தேசிய மற்றும் பன்னாட்டு அச்சகங்கள் என்ன பேசியிருக்கின்றன என்பதைக் கண்டறியுங்கள்.
সম্মান বাঁচাতে চোরের আত্মহত্যা!
কী ভাবেন আপনারা? চোরের মান-সম্মান নেই তাই তো? উঁহু! আদ্যিকালের সেই সব ভাবনা এখন পালটে ফেলুন। চুরি করবে বলে মান-সম্মান থাকবে না চোরের! তাই হয় নাকি! আর তাই বুঝি চুরি করে ধরা পড়ার উপক্রম হতেই মান-সম্মান বাঁচাতে গেরস্তের বাড়িতেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করল চোর। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কলকাতার বাঁশদ্রোনী এলাকায়। «এনটিভি, செப்டம்பர் 15»
জাতীয় পুরস্কার পেলেই বিয়ে : ক্যাটরিনা কাইফ
কিন্তু পরে দেখা গেছে, তাঁদের সম্পর্ক একই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। তাহলে কি শেষমেশ রণবীরকে ছাড়ছেন ক্যাট? উঁহু, তেমন আশঙ্কা আপাতত নেই বলেই জানিয়ে দিয়েছেন ক্যাট। বললেন, 'আমাদের সম্পর্ক বিন্দাস চলছে।' তাহলে মালাবদল? তার উত্তরেই ক্যাটরিনার সাফ জবাব, 'নিদেনপক্ষে একটা জাতীয় পুরস্কার না পেলে বিয়ে আমি করছি না। আমি বা আমার ছবি, ... «এনটিভি, ஆகஸ்ட் 15»
হকির হিরো
লেসলি বলে দিলেন— উঁহু, প্রথমে দারু, তার পর শুটিং। আমরা বললাম, না— প্রথমে শুটিং, তার পর দারু। কিন্তু নাছোড়বান্দা লেসলি— অবশেষে তাঁর কথাই রাখতে হল। লেসলি ওয়াল্টার ক্লডিয়াস— তাঁর পুরো নাম। বাবার নাম জুড়ে গেছে নামের সঙ্গে— ওয়াল্টার ক্লডিয়াস। বাবার ওপর খুব অভিমান ছিল লেসলির। তাঁদের ছিল বিলাসপুরে ছোট্ট ছিমছাম রেল ... «আনন্দবাজার, ஆகஸ்ட் 15»
তার ছিঁড়ে গেছে কবে
এত রাতে কোনও ছাত্রীকে একলা যেতে দিতেন না, মোটরবাইকে উঠিয়ে জর্জ চললেন তাঁকে বাড়ি ছাড়তে। উড়ো হাওয়ার বাঁকে বললেন, ''ভয় পাইবা না তো?'' শ্রীলা বললেন, ''উঁহু।'' ''আমি জোরে চালামু।'' জর্জের কথার ঝোঁকে যেন তেপান্তরের উড়ান। মজা লাগল শ্রীলার। একটু ভয়ও! রাতের হাওয়ায় ঠিক শোনা যাচ্ছিল না। জর্জ ঘাড় ঘুরিয়ে বলছিলেন, ''কী মনে হয় ... «আনন্দবাজার, ஆகஸ்ட் 15»
বহুত মজা আয়া
নইলে কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে দুটো ছেলেমেয়েকে একসঙ্গে সেলাই করে দেওয়ার মানে কী? আবু ঘ্রাইবে কয়েদির সারা গায়ে পায়খানা লেপে দেওয়ার তাৎপর্য কী? আরে, মজা না থাকলে খেলে কী লাভ? যারা বিশাল ক্রিকেটার, তাদের প্রাথমিক মোটিভেশনটা কি দেশকে জেতানো? উঁহু, ওরা ছক্কা মারাটা রক্তের ভেতর থেকে এনজয় করে। আমিও সেই মস্তির কথাই প্রচার ... «আনন্দবাজার, ஆகஸ்ட் 15»
আমার এত্ত আবেগ ক্যারে!
স্টেইন : আপনারাও খুব ভালো থাকবেন। তবে একটা অনুরোধ, আমার ব্যাপারে সাকিব, মাশরাফিদের কিচ্ছু বলবেন না। তাহলে আবার পিটাবে। ইচ্ছামতন পিটাবে। পরে আমার বিমান ভাড়াও দিতো না। উঁহু উঁহু উঁহু.... থেরাপি টিম : চিন্তা করবেন না। আমরা কিচ্ছু বলব না। আপনাকে সযতনে বিমানে ওঠার সর্বোত্তম ব্যবস্থা করে দিবো। স্টেইন : ধন্যবাদ। আপনাদের মঙ্গল হোক। «নয়া দিগন্ত, ஜூலை 15»
উঁচু নাক ভাঙে না
উঁহু। যন্ত্রণা-চিৎকার আর ছেঁদো মানবিকতার দাবিতে সাড়া না দিয়ে, মাথা ঠান্ডা রেখে সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট ব্যক্তিটাকে আগে বের করে আনতে হয়। সেটাই মাত্রাজ্ঞান। হ্যাঁ, ওদের পরিবারের খুব শোক চলছে। কিন্তু পরিবারে ক'টা লোক আছে? তিনটে? তিরিশটা? আমার কিছু হয়ে গেলে ক'টা লোকের ওপর বাজ ভেঙে পড়ত! মানুষের পর মানুষ, প্রজন্মের পর প্রজন্ম ... «আনন্দবাজার, ஜூலை 15»
হাসিমুখের মাকড়সা!
হাসিমুখের মাকড়সা! ইসতিয়াক হোসেন | আপডেট: ০০:০১, জুলাই ০৩, ২০১৫ | প্রিন্ট সংস্করণ. ০ Like. হাসতে নাকি জানে না কেউ!নাম আর ছবি দেখে ভাবতে পারো, কোন কার্টুন চরিত্রের কথা বলছি? উঁহু, একদমই না। বাস্তবেই এই মাকড়সা আছে আমাদের পৃথিবীতে! তাদের বাস হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে। সেখানের চারটা দ্বীপে পাওয়া যায় হাসি হাসি মুখ করা এই মাকড়সাগুলো। «প্রথম আলো, ஜூலை 15»
কেএফসি-র ইঁদুর ভাজা
ডুবো তেলে এ-পিঠ ও-পিঠ স্নান সারার পরে তার গায়ে ধরেছে সোনালি আভা। সুস্বাদু মুচমুচে আবরণের নীচে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে স্বাদ রহস্য। আর রয়েছে সুন্দর একটা পাকানো লেজ। কালে কালে কী যে হল, কেএফসি চিকেনেরও লেজ গজাল? উঁহু! কেএফসি থেকে বিক্রি হলেও আদতে তা আস্ত ইঁদুর ভাজা। এক কামড় দেওয়ার পরে সে রকমই অন্তত দাবি তুললেন ... «আনন্দবাজার, ஜூன் 15»
জুন ১৯, ২০১৫
ইউরোপিয়ান ছবির একটা ধরন আছে, আমরা সেগুলো দেখে 'আহা উঁহু' করি। কিন্তু আমাদের দেশের ছবিরও যে একটা নিজস্ব ধরন আছে, সেগুলো নিয়েও যে গর্ব করা যায়, সেটা কেন যেন মনে রাখি না। যাই হোক, আমস্টারডামের আর্ট মিউজিয়ামে অসংখ্য ছবি উপভোগ করতে গিয়ে সম্পূর্ণ নূতন একটি বিষয় দেখে এসেছি, তার বর্ণনা না দিলে মিইজয়াম দেখার অভিজ্ঞতা অসম্পূর্ণ ... «bdnews24.com, ஜூன் 15»