«বাস্কেট» संबंधित बंगाली पुस्तके
खालील ग्रंथसूची निवडीमध्ये
বাস্কেট चा वापर शोधा. बंगाली साहित्यामध्ये वापराचा संदर्भ देण्यासाठी
বাস্কেট शी संबंधित पुस्तके आणि त्याचे थोडक्यात उतारे.
1
Kābya-samāhr̥ti - সংস্করণ 1
স্টেশনে যেতেই ট্রাঙ্ক, স্নাটুকেস্, বাস্কেট আর চটের থলে। নয় নিসর্গ-বিলাস এখন, মনোময় ঘরে ফেরার স্বর – মালপত্রের গোছগাছ করি, এসে গেছে বক্তিয়ারপুর । রাজগৃহ থেকে গয়৷ বাণগঙ্গাকে বিদায় জানিয়ে গিরিপথ ছেড়ে আসি যখন বলি—হে প্রাচীন নগরী বিদায় !
Bisva Bandyopadhyay, 1971
नवीन गोष्टी ज्यामध्ये «বাস্কেট» ही संज्ञा समाविष्ट आहे
खालील बातम्यातील आयटमच्या संदर्भात राष्ट्रीय आणि आंतरराष्ट्रीय पत्रकार कशाबद्दल बोलले आहेत आणि
বাস্কেট ही संज्ञा कशी वापरली आहे ते शोधा.
যেতে হবে বহু দূর
এ লক্ষ্য অর্জনে বিশ্ব সম্প্রদায় থেকে মিলেছে আর্থিক এবং অন্যান্য সহায়তাও। সত্তরের দশকের শুরুতে উন্নত বিশ্বের যেসব বিশিষ্ট ব্যক্তি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিষয়ে সংশয়-শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, এমনকি 'বাস্কেট কেস' বলে উপহাস পর্যন্ত করেছিলেন, তারাই এখন বলছেন_ দক্ষিণ এশিয়ার এ দেশটি সম্ভাবনাময়। উন্নয়নের সিঁড়িতে উঠে পড়েছে বাংলাদেশ_ ... «সমকাল, सप्टेंबर 15»
সম্ভাবনার বাংলাদেশ
কিসিঞ্জার তার পুরনো ঝাঁঝ মেটাতে স্বদেশে ফিরে বাংলাদেশকে বললেন, 'বটমলেস বাস্কেট' বা তলাবিহীন ঝুড়ি। নিজের দেশকে এহেন কথায় অপমান কার না গায়ে লাগে! দেশের অন্যান্য আর দশজনের মতো লেখককেও এই অপমান আর ক্ষোভের জ্বালা তাড়া করে বেড়িয়েছে। একটা সময় লেখক খেয়াল করলেন, এদেশের মানুষের যে কর্মোদ্যম তাই তো দেশের প্রাণশক্তি। «সমকাল, सप्टेंबर 15»
ভারসাম্যের রাজনীতিই মেক্সিকো সীমান্তের বড় চ্যালেঞ্জ
তাদের সঙ্গে থাকে একটা বড় বাস্কেট। সবার মোবাইলগুলি ভরে ফেলা হয় ওই বাস্কেটটিতে। তার পর আসে গুজমান। নিঃশব্দে গিয়ে বসে কোনার এক টেবিলে। তার পর পানাহার শেষ হলে বেরিয়ে যায়। সে বেরিয়ে যাওয়ার বেশ কিছু ক্ষণ পর সবাইকে মোবাইল ফেরত দেওয়া হয়। তার পর উপস্থিত সবার খাদ্য ও পানীয়ের দাম মিটিয়ে মাসলম্যানরা দৃশ্যতই উধাও হয়ে যায়! «আনন্দবাজার, सप्टेंबर 15»
সেই হতভাগাই বন্ধ করে দেয় পদ্মা সেতুর অর্থায়ন
তিনি একটি বৈঠকে বলেছিলেন, বাংলাদেশ হবে একটি আন্তর্জাতিক ঝুড়ি (ইন্টারন্যাশনাল বাস্কেট কেস)।' কিসিঞ্জার বরং বলেছিলেন, 'এটি যেহেতু আমাদের ঝুড়ি হবে না, তাই আমাদের চিন্তাও করতে হবে না।' অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান সাবেক বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ... «প্রথম আলো, सप्टेंबर 15»
সত্যিকার সুপার হিউম্যানদের চিনে নিন
এই অবস্থার সঙ্গে মানিয়ে নিতে তিনি ৫ বছর বয়স থেকে বস্তুর দেহে থেকে বেরোনো শব্দ তরঙ্গ শনাক্ত করতে শেখেন। তিনি চোখ ছাড়াই অতি স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারবেন। সাইলেন চালাতেন, সাঁতার কাটতেন বা বাস্কেট বল খেলতেন। চোখ ছাড়াই দিব্যি দেখতে পারতেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আরেক রোগে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ১৬ বছর বয়সে মারা যান তিনি। ৭. «কালের কন্ঠ, सप्टेंबर 15»
খেলতে গিয়ে মৃত্যু তরুণের
বাস্কেট বল খেলতে গিয়ে ন'তলার বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক তরুণের। শুক্রবার সকালে গড়ফার এক বহুতলের ঘটনা। মৃতের নাম রুদ্রপ্রতিম রায় (১৯)। তিনি ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব জুরিডিক্যাল সায়েন্সের ছাত্র। পুলিশ জানায়, শুক্রবার বাস্কেট বল খেলতে খেলতে বল নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় তা ধরতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যান রুদ্র। «আনন্দবাজার, ऑगस्ट 15»
প্রেরণায় বঙ্গবন্ধু
আজ আমরা আর তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ নই। বাস্কেট কেস হিসেবে বাংলাদেশকে যারা অপবাদ দিয়েছে, সেই তথাকথিত বিশেষজ্ঞ মহল এখন তাদের বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিয়েছে। বাংলাদেশ এখন আর স্বল্পোন্নত দেশ নয়, বরং নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার স্বীকৃতি পেয়েছে। অশেষ সম্ভাবনার দেশ হিসেবে গণ্য হচ্ছে। «সমকাল, ऑगस्ट 15»
পর্নোগ্রাফি নিয়ে সানি-সোনমকে কেআরকে'র খোঁচা
ছবিটিকে একটি বাস্কেট বল রিং ধরে ঝুলছেন লিসা। পরনে শর্টস। আর তা দেখে কেআরকের টুইট ছিল, 'লিসা আমার কী নিচে বসে তোমায় দেখা উচিত।' যদিও লিসা তার যোগ্য জবাবও দিয়েছিলেন। * কেআরকে-মালাইকা: বলিউডের আইটেম গ্ল্যামডল মালাইকা আরোরাকে বৃদ্ধ মহিলা বলে কটাক্ষ করেছিলেন কেআরকে। টুইটে তিনি বলেন, 'বৃদ্ধা মালাইকা আরোরা খানের আইটেম সং ... «বাংলাদেশ প্রতিদিন, ऑगस्ट 15»
দুঃখী মানুষের মুক্তিই তার সব কর্মকাণ্ডের মূলে
রেহমান সোবহান : হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশকে বাস্কেট কেস বলে পরিহাস করেন। সে সময়ে বিশ্বব্যাংক এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতারা বাংলাদেশের ওপর নানা চাপ সৃষ্টি করেন। আমার মনে আছে, ১৯৭৩ সালের মার্চ মাসে পাকিস্তানের বিদেশি ঋণের দায়ভাগ গ্রহণের জন্য বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের ওপর চাপ দেয়। বঙ্গবন্ধু বিশ্বব্যাংকের সহসভাপতিকে বলেন, ... «সমকাল, जुलै 15»
নিম্ন মধ্য আয়ের রহস্যকোথায়?
প্রথম কারণ হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়ে যাবার কারণে। অর্থনীতির বিকাশ হার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারের চেয়ে বেশি হলে আনুপাতিকভাবে মাথাপিছু জাতীয় আয় বাড়ে। দ্বিতীয়ত, জাতীয় আয়ের হিসাবের যে বাস্কেট বা পণ্য তালিকা রয়েছে তাতে নতুন কোনো খাতকে অন্তর্ভুক্ত করা হলে তাতেও মোট জাতীয় আয় এবং মাথাপিছু জাতীয় আয় দুটোই বাড়ে। «নয়া দিগন্ত, जुलै 15»
