बंगाली मध्ये গ্যাঁট म्हणजे काय?
बंगाली शब्दकोशातील গ্যাঁট व्याख्या
गंट [ग्याणं] बिन सौम्य, स्थिर, स्थिर (आपण कशाची वाट पाहत आहात?) [देश] गंट अनुपलब्ध आहे. गॉटgut सारखेच
«গ্যাঁট» संबंधित बंगाली पुस्तके
खालील ग्रंथसूची निवडीमध्ये
গ্যাঁট चा वापर शोधा. बंगाली साहित्यामध्ये वापराचा संदर्भ देण्यासाठी
গ্যাঁট शी संबंधित पुस्तके आणि त्याचे थोडक्यात उतारे.
1
কন্যা রাশির কন্যা / Kanya Rashir Kanya (Bengali) : Bengali ...
গাঁজায় দম দিয়ে গ্যাঁট হয়ে বসে থাকে। বসে বসে ঝিমায়। দিপুর অবস্থা তো তেমনও না। তাছাড়া তার যা চেহারা সুরত, যে পরিবারের মেয়েকে সে বিয়ে করেছে, এই ধরনের মানুষ আর যাই হোক গাঁজার মতো সস্তা জিনিস খাবে না। গাঁজাখোর হবে না। দিপুর ঠোঁটের যা রং ...
ইমদাদুল হক মিলন / Imdadul Haq Milon,
2015
2
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস সমগ্র (Sarat Chandra ...
তার পর দু'পয়সা হাতে করে নিয়ে গ্যাঁট হয়ে বসে ভারী বয়সে পীরিত করো না, কে তোমাকে মানা করচে! হাতে পয়সা থাকলে কি ছোঁড়ার অভাব? কত গণ্ডা চাই? দু'পায়ে যে তখন জড়ো করে উঠতে পারবে না। কিরণময়ী বিমনা হইয়াছিল,—কি জানি সব কথা তাহার কানে গেল কি ...
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (Sarat Chandra Chattopadhyay),
2015
नवीन गोष्टी ज्यामध्ये «গ্যাঁট» ही संज्ञा समाविष्ट आहे
खालील बातम्यातील आयटमच्या संदर्भात राष्ट्रीय आणि आंतरराष्ट्रीय पत्रकार कशाबद्दल बोलले आहेत आणि
গ্যাঁট ही संज्ञा कशी वापरली आहे ते शोधा.
অভিনেতা ভানুর ৯৫তম জন্মদিন
এ ছাড়া ভানুর দাবি, কর্তার চোখে ধুলো পড়লে ডাক্তার খরচ হয় ২৫ টাকা, আর গিন্নির চোখে শাড়ি পড়লে গ্যাঁট থেকে বেরিয়ে যায় পাক্কা ২৫০ টাকা। এই ধরনের অসংখ্য রসিকতা ভানুর জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে। অনেকে ভানুকে ভাঁড় ভাবতেন। আসলে আগেকার দিনে ভাঁড় বলা হতো পরামানিকদের। কারণ, পরামানিকরা তাদের ক্ষৌরকার্যের ... «এনটিভি, ऑगस्ट 15»
অচেনা মানুষের সঙ্গে শয্যায় দ্বিধা করেন না গণ্যমান্যরা?
এই পার্টিগুলি অর্গানাইজ করতে রীতিমত গ্যাঁট ও কলজের জোর থাকা চাই। কারণ, সেক্স পার্টিতে কোনও হেলাফেলার ব্যক্তিরা যান না। তারউপর উপযুক্ত ভেন্যু, কার পার্কিং, বিলাসিতা, নেশার সামগ্রী, জন্মনিরোধক-সবমিলিয়ে অঢেল খরচ। দম্পতি পিছু এই পার্টির এন্ট্রি ফি ২০০ পাউন্ড, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২০ হাজার টাকা। ইংলিশ কাউন্টিতে এরকম পার্টি ... «Prime News, जुलै 15»
জুনিয়র হয়েই থাকতে চাই
এক বার দিদিমা বাবার নাগাল পেলেন। সে বছর জামাইষষ্ঠীতে বাবা এ দেশে। বাবারও বোধহয় একটু অপরাধবোধ ছিল। নেমন্তন্নতে রাজি হয়ে গেলেন। দিদিমা খাওয়ার আগে মা'কে ইশারা করে দিলেন, প্রতুল কিন্তু একা খাবে। অর্থাৎ মনোযোগের সবটুকু যাতে প্রতুল একা পায়। কিন্তু ঠিক খাওয়ার আগে দাদু বাবার পাশটাতে একটা চেয়ারে গ্যাঁট হয়ে বসলেন। খাবার এল। «আনন্দবাজার, जून 15»