«দখিন» İLE İLİŞKİLİ BENGALCE KİTAPLAR
দখিন sözcüğünün kullanımını aşağıdaki kaynakça seçkisinde keşfedin.
দখিন ile ilişkili kitaplar ve Bengalce edebiyattaki kullanımı ile ilgili bağlam sağlaması için küçük metinler.
1
আগুনপাখি / Agunpakhi (Bengali) : Bengali Novel:
বাপজি দখিন-দুয়োরি ঘরের উসারায় গালে হাত দিয়ে বসে থাকলে আর এক খালা ছিল, আমি দাদি বলতম—সেই দাদি এসে সব দেখাশোনা করলে। আমার মনে আছে—ঘরে জ্বলছে রেড়ির তালের পিদিম, দেড় বছরের ভাই ঘুমিয়ে আছে অঘোরে, গায়ে একটো ক্যাঁথা চাপানো। মাঝে মাঝে ঘরে ...
হাসান আজিজুল হক / Hasan Azizul Haque, 2014
2
সুকুমার রায়ের গল্প সংকলন / Sukumar Roy’s Galpo Sankalan ...
এসব কথা কেউ শুনল না, শুনল খালি জলের রাজার ছোট্ট একটি মেয়ে। রাজার মেয়ে রাত্রি হলেই, সেই তারাটির ছায়া নিয়ে খেলতে খেলতে জলের নীচে ঘুমিয়ে পড়ত আর মাতরিকির স্বপ্ন দেখতে। দুষ্ট পরীর কথা শুনে তার দু চোখ ভ'রে জল আসল। এমন সময় দখিন হাওয়া আপন মনে ...
সুকুমার রায় (Sukumar Roy), 2014
3
নালক / Nalok (Bengali): Bengali Novel
মলয় বাতাস কত ফুলের গন্ধ, কত চন্দনবনের শীতল পরশে ঠাণ্ডা হয়ে গায়ে লাগছে—সব তাপ, সব জ্বালা জুড়িয়ে দিয়ে ফুল-ফোটানো মধুর বাতাস, প্রাণ জুড়ানো দখিন বাতাস! কত দূরের মাঠে-মাঠে রাখালছেলের বাশির সুর, কত দূরের বনের বনে-বনে পাপিয়ার পিউগান সেই ...
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Abanindranath Tagore), 2014
4
Najarula racanā-sambhāra - সংস্করণ 1
আপনার সাদর আমন্ত্রণ-লিপি নব-ফাল্গুনের দখিন হাওয়ার মতই খুশখবরী নিয়ে এসেছে। আমার শরীর জ্বরের উপর্যপরি অক্রমণে জর্জরিত হয়ে উঠেছে । তাই মন আমার এ আনন্দ-বার্তা পেয়ে যত হালকাই হয়ে উঠুক, শরীর হয়ত তেমন হালকা হয়ে উঠতে পারছে না । আর শরীর যদি অমনি ভারী ...
Nazrul Islam (Kazi), 1965
5
Rabīndranātha - সংস্করণ 1
... যেনসমস্ত গগনের ত্যপাভঙ্গ হোল ৷ দখিন হ]*ওরার পরশে পাতার পাতার ধবনিত হতে লাগল পুলকের স্থর ৷ মনের মধ্যে লাগল পলাশের নেশা | অধীর, মূন্ধ কবি সবাইকে তাক দিলেন তাঁর এই আনন্দে হুবাগ দিতে, *এস সবাই তোমরা, আজ দখিন দুবার গোলা ৷ নিজের অবগুষ্ঠিত, কুষ্ঠিত জীবনকে ...
Asīmakumāra Caṭṭopādhyāẏa, 1970
এক চোখ তাই মিটমিটিয়ে তাকার আশেপাশে | ঘুম নাহি তার চোখে আপনি বকে বকে আপনারে কর, “হাসিস যদি মারব কিন্তু তোকে ৷” যার না বনের কাছে, কিংবা গাছে গাছে, দখিন হাওর!র সুড়সুড়িতে হাসিয়ে ফেলে পাছে! সোর!ন্তি নেই মনে- মেঘের কোণে কোণে হাসির বাস্প উঠছে ...
যার না বনের কাছে, কিম্বা গাছে গাছে, দখিন হাওয়ার সুড়সুড়িভে হাসিয়ে ফেলে পাছে ! সোয়াস্তি নেই মনে- মেঘের কোণে কোণে হাসির বাম্প উঠছে কেঁপে কান পেতে তাই শোনে | ৱ.ঝাপের ধারে ধারে বাত্যের্য অন্ধকারে জোনাক জলে আলোর তালে হাসির ঠারে ঠারে | হাসতে ...
সুকুমার রায়, Indic Publication (Publisher), 2012
8
শ্রীকান্ত (অখণ্ড সংস্করণ) / Srikanta (Bengali): Classic ...
... রসিক সুজনদের ভোগেই না লাগে? চৈত্রের প্রায় মাঝামাঝি। গাড়ির কপাটটা গহর অকস্মাৎ শেষ পর্যন্ত ঠেলিয়া দিয়া বাহিরে মাথা বাড়াইয়া বলিল, দক্ষিণে বাতাসটা টের পাচ্ছিস শ্রীকান্ত? গহর কহিল, বসন্তকে ডাক দিয়ে কবি বলেচেন, “আজ দখিন দুয়ার খোলা ...
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (Sarat Chandra Chattopadhyay), 2014
9
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস সমগ্র / Rabindranath Tagore's ...
চুমিয়া যেও তুমি দখিন-সাগরের সমীরণ, যে শুভখনে মম আসিবে প্রিয়তম– ডাকিবে নাম ধরে অকারণ।” লাবণ্য কাগজখানা ফিরিয়ে দিলে না। অমিত বললে, “এবারে তোমার চিঠির নমুনা দাও, দেখি, তোমার শিক্ষা কতদূর এগোল!” লাবণ্য একটা টুকরো কাগজে লিখতে যাচ্ছিল।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore), 2015
... যেতে আরম্ভ করেছে দখিন থেকে যে বাতাসের স্রোত আসে তা প্রায় মিলিয়ে যাওয়ার মুখে! পরি পুবদিকে মোহনার পথে হাঁটছে। ওদিকে রামনগরের খাল এসে সমুদ্রে পড়েছে। ওই খাল দিয়েও বেঙার লাশ উত্তর দিকে চলে যেতে.
«দখিন» TERİMİNİ İÇEREN HABERLER
Ulusal ve uluslararası basında konuşulanları ve
দখিন teriminin aşağıdaki haberlerde hangi bağlamda kullanıldığını keşfedin.
হুমায়ূন আহমেদ
ছেলেদের নাম নিষাদ হুমায়ূন ও নিনিত হুমায়ূন। ব্যক্তি জীবন : জীবনের শেষভাগে ঢাকা শহরের অভিজাত আবাসিক এলাকা ধানমণ্ডির ৩/এ রোডে নির্মিত দখিন হাওয়া ভবনের একটি ফ্লাটে তিনি বসবাস করতেন। খুব ভোর বেলা ওঠা অভ্যাস ছিল তার, ভোর থেকে সকাল ১০-১১ অবধি লিখতেন তিনি। মাটিতে বসে লিখতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। কখনো অবসর পেলে ছবি আঁকতেন। «মানবকণ্ঠ, Tem 15»
হুমায়ূন আহমেদের গভীর মৃত্যুবোধ
বাবার মৃত্যুর পর একবার, গুলতেকিনের সঙ্গে বিয়ের পর, বিয়ে ভাঙার পর একাকী জীবনে, শাওনের সাথে বিয়ের পর দখিন হাওয়ায় এসে... একের পর এক পাঁচ বার সংসার হওয়ার পর চিকিৎসার জন্য ফ্ল্যাট ভাড়া করে শাওন এবং দু'সন্তান নিয়ে ষষ্ঠ সংসারটার সময়টা যেন হুমায়ূন আহমেদের পারই হতে চাইছিল না। হাঁড়ি-বাসন কিনে পরম আপনজনদের সাথে কাটালেও একদিকে ... «সমকাল, Tem 15»
তোমার হাতের রাখী খানি
যেন রাষ্ট্রদূত বলছেন, তোমার হাতের রাখী খানি বাঁন্ধো আমার দখিন হাতে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান। সংলাপে, আচার আচরণে তাঁর বন্ধু বাৎসল্য প্রকাশ পায় শিশিরে সূর্য রেখার মতো। তিনি কয়েক দিন আগে আবুধাবিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতপ্রবাসী বাংলাদেশি সাংবাদিক-লেখকদের আহ্বান করেছিলেন ... «প্রথম আলো, Haz 15»
'পাশের জায়গাটা বাবার'
দখিন হাওয়ায় লিফটের পাঁচে পা দিয়ে এমন দৃশ্যই দেখতে পাই আমরা। হরতালের দিনগুলো অনেকটা ছুটির দিনের মতো কাটে এ বাড়ির সদস্যদের। ও হ্যাঁ দখিন হাওয়া কার বাড়ি এটা কি বলে দিতে হবে? বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের বাড়ি এটা। প্রয়াত এই লেখকের বাড়িতেই আমরা হানা দিয়েছি। উদ্দেশ্য তার সহধর্মিনী ... «Bangla Tribune, May 15»
মুছে যাক গ্লানি ।। শুভ নববর্ষ
নিশি অবসান প্রায় ঐ পুরাতন বর্ষ হয় গত/আমি আজি ধূলিতলে জীর্ণ জীবন করিলাম নত/বন্ধু হও শত্রু হও যেখানে যে রও/ ক্ষমা কর আজিকার মত/পুরাতন বরষের সাথে পুরাতন অপরাধ যত। দখিন দুয়ার খুলে বাঙালির ঘরে আজ ফিরে আসছে বৈশাখ। বৈশাখ মানে খাঁ-খাঁ চৈত্রের শেষে এক দামাল ছেলের আগমন। প্রকৃতিতে একই সঙ্গে নিয়ে আসে ঝড়, বৃষ্টি আর তাপদাহ। যেন পুরানো ... «দৈনিক আজাদী, Nis 15»
এসেছে ফুল-ফাগুনের বসন্ত...
এরপর সুরের ধারা পরিবেশন করল 'ফাগুন, হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান', সালমা আকবর গাইলেন 'ওগো দখিন হাওয়া, ও পথিক হাওয়া'। পরিবেশিত হলো 'ওগো কিশোর, আজি তোমার দ্বারে', 'দখিন হাওয়া, জাগো জাগো', 'আমি পথভোলা এক পথিক এসেছি', 'তোমার আনন্দ ওই এল দ্বারে', 'নব বসন্তের দানের ডালি এনেছি তোদেরি দ্বারে', 'আজি দখিন দুয়ার খোলা' গানগুলোর সঙ্গে ... «প্রথম আলো, Şub 15»
বসন্ত ছুয়েঁছে ।। হৃদয়ের ভালোবাসা ছড়িয়ে দিলেন বন্ধ হবে হানাহানি …
অতিথিবৃন্দ দখিন হাওয়ায় বসন্তের পুলকিত ছোঁয়া সংক্ষিপ্ত মিষ্ট ভাষায় উপস্থাপন করেন। তারা বলেন, দেশের বর্তমান অস্থির ও অরাজকতার মুহূর্তে বোধনের এ আয়োজন নগরবাসীকে যেভাবে সমবেত রেখেছে তা প্রশংসার দাবিদার। বিকেলের অধিবেশনে রবীন্দ্র সংগীতের পাশাপাশি আধুনিক গান, বাউল গান, আঞ্চলিক গান, আবৃত্তি, নৃত্য ও ঢোল বাদন নিখিলের ... «দৈনিক আজাদী, Şub 15»
'ম্যাজিকের প্রথম কথা লুকিয়ে রাখা'
ঘণ্টা চল্লিশেক পরেই তিনি চলে যাবেন চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে। তার আগে ধানমন্ডির দখিন হাওয়ার বাসায় মুখোমুখি হয়েছিলাম হুমায়ূন আহমেদের। সেই সাক্ষাতের বিস্তারিত ছাপা হয়েছে ছুটির দিনের প্রচ্ছদ রচনায়। কিন্তু সাক্ষাৎকারের এই জাদুবিষয়ক আলাপচারিতার সিংহভাগই অপ্রকাশিত। সাক্ষাৎকার গ্রহণের দিনটি ছিল ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১১। «প্রথম আলো, Ağu 13»
