வங்காளம்இல் ইসবগুল இன் அர்த்தம் என்ன?
வங்காளம் அகராதியில் «ইসবগুল» இன்
அசல் வரையறையைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்.
தமிழ் இல் வரையறையின்
தானியங்கு மொழிபெயர்ப்பைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்
வங்காளம் அகராதியில் ইসবগুল இன் வரையறை
இசபென்குலா [isabagula] b. குடல் பகுதிகளாக அறியப்படும் தாவர விதைகள். [எஃப்ஏ. Ispgula]. ইসবগুল [ isabagula ] বি. উদ্ভিদবিশেষের বীজ যা কোষ্ঠপরিষ্কারক হিসাবে পরিচিত। [ফা. ইস্প্গুলা]।
வங்காளம் அகராதியில் «ইসবগুল» இன்
அசல் வரையறையைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்.
தமிழ் இல் வரையறையின்
தானியங்கு மொழிபெயர்ப்பைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்
«ইসবগুল» தொடர்புடைய வங்காளம் புத்தகங்கள்
பின்வரும் புத்தக விவரத்தொகுப்புத் தேர்ந்தெடுப்பில்
ইসবগুল இன் பயன்பாட்டைக் கண்டறியுங்கள்.
ইসবগুল தொடர்பான புத்தகங்கள் மற்றும் வங்காளம் இலக்கியத்தில் அதன் பயன்பாட்டுச் சூழலை வழங்குவதற்கு அதிலிருந்து பெறப்பட்ட சுருக்கமான சாரங்களைத் தொடர்புபடுத்துகின்றன.
সে ত কৌড়া কাটার 1 আপনি ভুল করছেন ৷ পিতার সংশর ৷ ভুল করব কেন, ওই তো সাদা, সাদা, হড়হড়ে, ভু, ভু--' ৷ আটকে গেলেন ৷ স্মৃতি কমছে 1 বয়েস হচ্ছে ৷ ইসবগুল, ইসবগুল ৷ ডাক্তারবাবু ভীষণ তাচ্ছিল্যের'সঙ্গে, আসল বতূটির নাম বলে দিলেন ৷ তা তুমি ডাক্তারির কিস্য জান না ...
Sanjib Chattopadhyay, 1985
2
Prabodhakumāra Sānyālera racanābalī - সংস্করণ 1
... কিব্যে এখানে কোনো আশ্রমে আত্মগোপন করে থেকে মাস দুই পরে দেশে ফিরে গিযে বলবো, দ্যুর এলাম I! অথচ ইতিমধ্যেই ভালো একটা লোহা বাবানো লাঠি কিনেচি, ক্রেপৰুসালু ক্যা*ম্বিসের জুতো কিনেচি I ইসবগুল, মিছৰিচ তার I হবে উঠলে] I মাত্রীদের কাছ থেকে আসচে অবারিত ...
Prabodhakumāra Sānyāla, 1974
«ইসবগুল» வார்த்தையைக் கொண்டுள்ள புதிய உருப்படிகள்
பின்வரும் செய்தி உருப்படிகளின் சூழலில்
ইসবগুল என்ற வார்த்தையைப் பயன்படுத்துவது பற்றியும் எப்படிப் பயன்படுத்துவது என்பதைப் பற்றியும் தேசிய மற்றும் பன்னாட்டு அச்சகங்கள் என்ன பேசியிருக்கின்றன என்பதைக் கண்டறியுங்கள்.
যেসব কঠিন রোগ থেকে রক্ষা করে ইসবগুলের ভুষি!
ওজন কমানোর উদ্দেশ্যকে সফল করতে ইসবগুল হচ্ছে উত্তম হাতিয়ার। এটি খেলে বেশ লম্বা সময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয় এবং ফ্যাটি খাবার খাওয়ার ইচ্ছাকে কমায়। এছাড়াও ইসবগুল কোলন পরিষ্কারক হিসেবেও পরিচিত।এটি পাকস্থলী থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, হজম প্রক্রিয়াকে আরো বেশি কার্যকর করে স্বাস্থ্যবান থাকতে সাহায্য করে। «বিডি Live২৪, செப்டம்பர் 15»
ডায়াবেটিস রোগীদের রোজা
বিকল্প হিসেবে চিনি দিয়ে ইসবগুল, তোকমা, লেবু, কাঁচা আম বা তেঁতুল শরবত করে খাওয়া যেতে পারে। ডাব ছাড়া অন্য কোনো মিষ্টি ফলের রস না খাওয়াই ভালো। টক ও মিষ্টি উভয় ধরনের ফল দিয়ে সালাদ করে খেলে উপকার হবে। কাঁচা ছোলার সঙ্গে আদাকুচি, টমেটোকুচি, পুদিনাপাতা ও লবণ মিশিয়ে খেলে বেশ ভালো। কেননা কাঁচা ছোলা রক্তের কলেস্টেরল কমাতে ... «বাংলাদেশ প্রতিদিন, ஜூன் 15»
কমবে কোলেস্টেরল...
এ ছাড়া গ্রিন টি, ইসবগুল, রসুনও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বিশেষ কার্যকর। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। রক্তে কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে অবশ্যই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। শেষে ধূমপান কিংবা মদ্যপানে শরীরে কোনো বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়ে কি না, তা জানতে চাইলে আ ফ ম হেলাল উদ্দিন ... «প্রথম আলো, மே 15»
ওষুধ ছাড়াই দূর করুন হজমের সমস্যা
দীর্ঘমেয়াদি হজমের সমস্যা সমাধানের জন্য অত্যন্ত প্রচলিত একটি পদ্ধতি হলো ইসবগুলের সরবত খাওয়া। ইসবগুলের সরবত খেলে পেট ঠান্ডা থাকে এবং হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক হয়। যেনে নিন ইসবগুলের সরবত তৈরি ও খাওয়ার নিয়ম। ১ টেবিল চামচ ইসবগুল এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে ভালো করে মিশিয়ে নিন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে প্রতিদিন এভাবে একগ্লাস করে ... «বাংলাদেশ প্রতিদিন, ஏப்ரல் 15»
ইসবগুল কি সত্যি কার্যকর?
ইসবগুল বা ইসপাগুলা হাস্ক কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের নিত্যদিনের সঙ্গী। পাইলস কিংবা আইবিএস সমস্যা, যেমন: পেটের পীড়া, অস্বস্তি, মলত্যাগের নিয়ন্ত্রণক্ষমতা কমে গেছে—এমন রোগীদেরও এটা বেশ প্রিয়। আসলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে চাই প্রচুর আঁশজাতীয় খাদ্য, যা হজম হয় না এবং মলের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। ইসবগুলে আঁশের পরিমাণ অনেক বেশি ... «প্রথম আলো, செப்டம்பர் 14»
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সহজ কিছু সমাধান
রাতে ঘুমানোর পূর্বে তা নিয়মিত পান করুন। এতে করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে। বাজারে অনেক হোমিও ঔষধের দোকানে ত্রিফলা পাউডার কিনতে পাওয়া যায়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে ইসবগুল অনেক কার্যকরী একটি উপাদান। ১ গ্লাস গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ ইসবগুল দিয়ে ৫-১০ মিনিট রেখে দিন। যখন ইসবগুল পানি শুষে নিয়ে জেলির মতো আঠালো হবে ... «বাংলাদেশ প্রতিদিন, ஆகஸ்ட் 14»
পেটে শব্দ, বদহজম, অস্বস্তি?
কোষ্ঠকাঠিন্য হলে আঁশযুক্ত খাবার খান, ইসবগুল খেতে পারেন। মল নরম হলে দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য, শাক ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন। প্রয়োজনে চিকিৎসক কিছু উপসর্গ দূর করার ওষুধ দিতে পারেন। এর চিকিৎসায় মানসিক উদ্বেগ বা বিষণ্নতা দূর করে এমন ওষুধ, সাইকোথেরাপি, শিথিলায়ন, যোগব্যায়াম ইত্যাদি পদ্ধতিরও ভূমিকা আছে। সুনিয়ন্ত্রিত ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপন ... «প্রথম আলো, செப்டம்பர் 13»