வங்காளம்இல் কদাচ இன் அர்த்தம் என்ன?
வங்காளம் அகராதியில் «কদাচ» இன்
அசல் வரையறையைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்.
தமிழ் இல் வரையறையின்
தானியங்கு மொழிபெயர்ப்பைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்
வங்காளம் அகராதியில் কদাচ இன் வரையறை
அரிதாக [kadāca] பயனற்றது க்ரீ பைன் சில நேரங்களில், ஒருபோதும் (இது எனக்கு அரிதாகவே செய்யப்படாது); எப்போதும் இருந்து [பாடல். அரிதாக]. কদাচ [ kadāca ] অব্য. ক্রি-বিণ. কখনো, কখনোই (এ কাজ আমার দ্বারা কদাচ হবে না); দৈবাত্ কখনো। [সং. কদাচন]।
வங்காளம் அகராதியில் «কদাচ» இன்
அசல் வரையறையைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்.
தமிழ் இல் வரையறையின்
தானியங்கு மொழிபெயர்ப்பைப் பார்க்க கிளிக் செய்யவும்
«কদাচ» தொடர்புடைய வங்காளம் புத்தகங்கள்
பின்வரும் புத்தக விவரத்தொகுப்புத் தேர்ந்தெடுப்பில்
কদাচ இன் பயன்பாட்டைக் கண்டறியுங்கள்.
কদাচ தொடர்பான புத்தகங்கள் மற்றும் வங்காளம் இலக்கியத்தில் அதன் பயன்பாட்டுச் சூழலை வழங்குவதற்கு அதிலிருந்து பெறப்பட்ட சுருக்கமான சாரங்களைத் தொடர்புபடுத்துகின்றன.
1
Introduction to the Bengálí Language - সংস্করণ 2 - পৃষ্ঠা242
অায়ত্ততা হেতু বোধ হয় যে ইনি আমার, কিন্তু তদ্ব্যতিরেকে কদাচ অায়ত্ত হয় না, তাহাতে বোধ হয় যে আমার নহে । উক্ত এই পঞ্চ প্রকার উপায়ে উচিত হয় যে নিরন্তর স্থিতি করেন। কেননা এই উপায় পঞ্চক ব্যতিরেকে কদাচ বুদ্ধিবৃদ্ধি হয় না, এবং বুদ্ধি ব্যতিরেকে সকল ...
William Yates, John Wenger, 1847
2
Mahārāja Kṛṣṇacandrarāẏasya caritraṃ
... মারমিরপ মনোমধ্যে বিবেচনা করিলেন যদি রত সা হেব এ স০বাদ শ্রবপ করেন তবে সাত্তজরদৌলা কদাচ নগ হইবে না তবে আমারদিত্তগবও মম্বলে হওযা তার এর৩ যে ২ পামমিমগণেরা আছে ইহারা জরপ করিলেও কদাচ নষট করিতে দিবে না বর০ নবাবত্যাজবদৌল্যাক নবাবি দেওনের চেনা পাইবেক ...
Rājībalocana Mukhopādhyāẏa, 1811
3
Mārkandēyapurāṇa: Krishnadvipāyan Vedavyāsa pranita. ...
জলমধ্যে বিষ্ঠা মূত্র ত্যাগ বা মৈথুন-ক্রিয়া সাধন করিতে মাই | প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি মল, মুত্র, কেশ, ভস্ম, কপাল, তুষ, অঙ্গার, অস্থি, রজু, বসনাদি, পথ ও মৃত্তিকা এই সকলের উপর কদাচ উপবেশন করিবে না । গৃহী ব্যক্তি স্বীয় সম্পত্তি অনুসারে সর্বাগ্রে পিতৃগণ, দেবগণ, ...
Pañcānana Tarkaratna, 1900
Madhusūdana Mukhopādhyāẏa. মানুষের লক্ষীত্রী কেবল ল্লীলোক হইতেই হয ৷” অতএব মালরী 1 আলস্থ্য পরিত্যাগ করিনা তোমার সমূদায পৃহকর্মের তত্তাবধান করিতে হইবে, দাস দারীর প্ৰতি নিভর করিনা তুমি কদাচ অলস হইও না ৷ কি সদর কি অন্দর কি একতালা কি দোতলা, ...
Madhusūdana Mukhopādhyāẏa, 1867
বলিরাছিল, তাহা কদাচ বিশ্বাসষে!গ্য নহে I কেন না, mama সহিত গুপ্ত পগয থাকিলে, কখন অপচ!র থাকিত না I আর কূন্দের যেরূপ সভার, তাহাতে কদাচ ইহা সম্ভর বে!ধ হর না I দেবেন্দ্র মাতাল, মদের মুখে মিথ!! বড়!ই কবিরাছে I সুযম্মুখী এ সকল কথা বুঝিলেন, এজনা অনুত!
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়, 2013
6
শ্রীকান্ত (অখণ্ড সংস্করণ) / Srikanta (Bengali): Classic ...
নিজের ছেলেপুলে, পরিবারের জন্য রেখেথুয়ে তবে ত?—সে কথা ছেড়েই দিন, তা নয়; কিন্তু দেখুন,– যার সংসারে দেখবেন টানাটানি, কদাচ তেমন লোককে আমল দেবেন না। বেশি নয়, দু-চার দিন আসা-যাওয়া করেই নিজে হতেই নিজের সংসারের কষ্টের কথা তুলে দুটাকা চেয়ে বসবে।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (Sarat Chandra Chattopadhyay), 2014
7
Baishñaba-padalaharī: Jayadēba, Bidyāpati, Caṇdīdāsa, ...
৩৭ বিহার করেন, সে কদাচ সস্তপ্ত হয় না। বনমালীর বদনকমল শতদলের হায় প্রাণ-স্নিগ্ধকর ; তিনি যাহার সহিত বিহার করেন, কামশরে সে জর্জরিত হয় না; নব কিশলয়-শষ্যা তাহার সস্তাপ নাশ করে ।৩১৩২ ঐকৃষ্ণের বাক্য অমৃত অপেক্ষারও স্নিগ্ধ ও মধুময় ; তিনি যে রমণীর অভিলাষ ...
Jayadeva, Durgādāsa Lāhiṛī, 1905
8
Naradeba Śibacandra Deba o tat̲asahadharmmiṇīra ādarśa ...
যে সথলে মাতা কেবল ব্যবসথাপকের ন্যায় সন্তানকে কার্য করিবার বিধি দেন, এবং সে দোষ করিলে তাহাকে বিচারকের ন্যায় দণ্ডবিধান করেন, আর সে দোষী বলিয়া তাহার নিমিত্তে অন্তঃকরণে দয়া বা দুঃখ ভাবেন না, সে স্থলে উক্ত বিশ্বাস কদাচ জন্মিতে পারে না।
Abināśacandra Ghosha, 1918
কি বাণিজ্য, কি রাজসব সমসত বিষয়েই সেই ধনকুবেরগণের সাহায্য ব্যতীত কদাচ সম্পন্ন হইত না। অল্টাদশ শতাবদীর যাবতীয় রাজনৈতিক কার্য তাঁহাদের পরামশের উপর নিভর করিত। তাঁহাদের কথায় নবাবের নবাবী প্রত্যপিত :হইয়াছে, এবং তাঁহাদের ইঙ্গিতমাত্রেই নবাবের ...
10
Mahātmā Kālīprasanna Siṃha - পৃষ্ঠাxxxix
তাহারা কদাচ খয়ের” বলিতেন না,—'খদির” বলিতেন; কদাচ চিনি” বলিতেন না—শর্করা? বলিতেন। 'ঘি' বলিলে তাহাদের রসনা অশুদ্ধ হইত, “আজ্যই বলিতেন, কদাচিৎ কেহ 'ঘৃতে নামিতেন। চুল বলা হইবে না,—'কেশ' বলিতে হইবে। 'কলা' বলা হইবে না—রম্ভা” বলিতে হইবে। ফলাহারে ...
Manmathanātha Ghosha, 1916
«কদাচ» வார்த்தையைக் கொண்டுள்ள புதிய உருப்படிகள்
பின்வரும் செய்தி உருப்படிகளின் சூழலில்
কদাচ என்ற வார்த்தையைப் பயன்படுத்துவது பற்றியும் எப்படிப் பயன்படுத்துவது என்பதைப் பற்றியும் தேசிய மற்றும் பன்னாட்டு அச்சகங்கள் என்ன பேசியிருக்கின்றன என்பதைக் கண்டறியுங்கள்.
বিপন্ন মুখপোড়া হনুমান
অন্য কাউকে ভয় দেখাতে মুখে ভেংচি কাটে। জানুয়ারি-এপ্রিল প্রজননকাল। স্ত্রী ১৮০-২২০ দিন গর্ভধারণের পর একটি, কদাচ দুটি বাচ্চার জন্ম দেয়। গড়ে প্রতি দুই বছরে একবার বাচ্চা হয়। বাচ্চারা এক বছর পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করে। স্ত্রী-পুরুষনির্বিশেষে ১৫-২০ বছর বাঁচে। বন-জঙ্গল ধ্বংসের কারণে দিনে দিনে এদের সংখ্যা যে হারে কমছে, তাতে এখনই কোনো ... «প্রথম আলো, செப்டம்பர் 15»
—কাজী নজরুল ইসলাম, 'জাতের বজ্জাতি'
নজরুল ইসলাম বাঙ্গালি মুসলমানের উন্নতি চাহিয়াছেন, কিন্তু মুসলমান জাতীয়তাবাদীর ভেক তিনি কদাচ ধারণ করেন নাই। সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেনের দাবি সহি। তাঁহার কথায়: 'অখণ্ড ভারতের অখণ্ড বাংলার জাতীয় চেতনাই ছিল নজরুলের জাতীয়তাবোধের মূল কেন্দ্রবিন্দু। তাই স্বাভাবিকভাবেই নজরুলের জাতীয়তাবাদ ছিল অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ।'. «এনটিভি, ஆகஸ்ட் 15»
দেশের মাটিতে বিদেশি ফল
আলুবোখারাঢাকার ফল দোকানগুলোতে কদাচ এই ফলের দেখা মেলে। তবে শুকনা আলুবোখারা মশলার দোকানে বেশ পাওয়া যায়। আসে ভারত কিংবা পাকিস্তান থেকে। দেশে বিক্ষিপ্তভাবে কয়েকটি গাছ দেখা যায়। পরিণত গাছে পর্যাপ্ত ফল হয়। জ্যৈষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই আলু বোখারা (Prunus domestica) পাকতে শুরু করে। পাকা ফলের রং লালচে হলুদ। «প্রথম আলো, ஆகஸ்ட் 15»
নেপালে ১০ বছরের শিশুকে বলি
পুলিশ তাদের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে। নেপালের দুই কোটি ৮০ লাখ জনগোষ্ঠীর ৮০ শতাংশই সনাতন ধর্মাবলম্বী। বলি দেয়ার প্রাণি হিসেবে সেখানে পাঠা, মহিষ, মোরগ প্রায়ই ব্যবহৃত হয়। কদাচ নরবলির ঘটনা ঘটে। সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা নলপ্রসাদ উপাধ্যায় বিষয়টির তদন্তের দায়িত্বে আছেন। তিনি জানান, যতদূর জানা গেছে জীবনকে সামান্য বিস্কিট আর ... «কালের কন্ঠ, ஜூலை 15»
সবুজ হাঁড়িচাঁচা
জামালপুর ও শেরপুরের সীমান্তবর্তী এলাকায় পাতাঝরা বনে কদাচ দেখা মেলে। পাহাড়ি ছড়ার পাশে, গিরিখাতে একাকী বা জোড়ায় বিচরণ করে। গাছের ডালে ও পাতার আড়ালে লুকিয়ে খাবার খোঁজে। টিকটিকি, গিরগিটি, ব্যাঙ, কীটপতঙ্গ, সাপ, পাখির ডিম-বাচ্চা খায়। মরা প্রাণীর মাংসও খেতে পারে। বেশ সাহসী ও জেদি পাখি। অন্যের খাবার ছিনিয়ে নিতেও ... «প্রথম আলো, ஜூலை 15»
দশকের পর দশক ধরে পাঠকের রুচি বদলের খতিয়ান দিচ্ছেন শঙ্করলাল ভট্টাচার্য
১৯৫৫-র আরেকটি দৃশ্য কদাচ ভোলার নয়। সত্যজিতের 'পথের পাঁচালী' ছবি দেখে ফিরে লোকজনের মুখের অবস্থা। এতই স্তম্ভিত তারা যে রা কাড়তে পারছে না। একটা ছবি দেখে এল, না উপন্যাস পড়ে বেরোল, বোঝা মুশকিল। এদের অনেকেরই 'পথের পাঁচালী' পড়া, কিন্তু ছবি নিয়ে বলার মধ্যে শুধু অপু-দুর্গার রেল দেখা, দুর্গার মৃত্যু আর সর্বজয়ার কান্না। «আনন্দবাজার, ஏப்ரல் 15»
বাংলা ২য় পত্র
জ্বালাইয়া জ্বেলে ডাকিতেছে ডাকছে নিদ্রা যাওয়া ঘুমানো পড়িব পড়ব পার হইয়া পেরিয়ে ফুটিয়া উঠিয়াছে ফুটে উঠেছে বলিয়াছিলেন বলেছিলেন বলিয়া বলে লম্ফ প্রদান করিল লাফ দিল শুনিল শুনল শুনিয়াছিল শুনেছিল শয়ন করিলেন শুলেন শ্রবণ করিলাম শুনলাম ৪. অব্যয়পদের রূপের পার্থক্য সাধু চলিত সাধু চলিত অদ্য আজ অদ্যাপি আজও কদাচ কখনো তথাপি ... «প্রথম আলো, ஜூன் 14»